অন্ধকার
রাতে জোছনায় ভর করে ছুঁতে আসে অপার্থিব চন্দ্রলোক। চন্দ্রলোকে এক পথিক
ঘুরে বেড়ায়। বহুদিন সে পূব আকাশে রাতের জন্ম নেয়া দেখানা। দেখে না সে রাতের
আকাশের সাতটি তারার চুপচাপ বসে থাকা। দেখতে পায়না নিরুদ্দিষ্ট নকশার ভিতর
ঝাপসা কিছু আলো। দেখেনা সে বাঁশবাগানের মাথার উপর জ্বলজ্বল করে জাগা
চাঁদটাকে।
চন্দ্রলোকে পথিক এদিক হতে সেদিক ঘুরে বেড়ায়। মনে নেই কোনো দ্বিধা। তার পথের সঙ্গী হওয়া আমার নিষেধ। জলরঙের এক প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেয় সে পথ। উত্পাত করে মারে সমস্ত অস্তিত্ব ঘিরে আষ্টে পৃষ্ঠে আঁকড়ে ধরে থাকা কিছু নীরব কষ্ট, তুষের আনলে পুড়ে যাওয়া কিছু ছাই। মান- অভিমান ক্ষোভে নিজেই পড়ে থাকে বিস্তর স্তরে।
বাহিরের অন্ধকার জাগে মৃতদেহের মত জীবন্ত হয়ে। হালকা বাতাসে নারকেল পাতার ফাঁকে ফাঁকে কেঁপে উঠে এক নিঃসঙ্গতা। মুহূর্ত অতিক্রান্ত হয়ে যায়, ঘন ঘন পলক পড়তে থাকে চোখের। দৃষ্টি মেলে আকাশে, অনন্ত শূন্যে চন্দ্রলোকের পথিক হেঁটে চলে আর আশ্রয় চায় প্রকৃতির কাছে, ভুলে থাকতে চেষ্টা করে গোপন বেদনার ভার।
চন্দ্রলোকের পথে এক মানবী অপেক্ষারত ছিল। উত্ক্ষিপ্ত অভিমান হতে সরে আসে পথিক। সকল ভাবনায় সে খুঁজে পাবে কোনো এক মানবীর শব্দাতীত অক্ষয় যোগসূত্র বিন্দু।
-অপরিচিত মানবী
০৫/০২/১৩
চন্দ্রলোকে পথিক এদিক হতে সেদিক ঘুরে বেড়ায়। মনে নেই কোনো দ্বিধা। তার পথের সঙ্গী হওয়া আমার নিষেধ। জলরঙের এক প্রাচীর দিয়ে ঘিরে দেয় সে পথ। উত্পাত করে মারে সমস্ত অস্তিত্ব ঘিরে আষ্টে পৃষ্ঠে আঁকড়ে ধরে থাকা কিছু নীরব কষ্ট, তুষের আনলে পুড়ে যাওয়া কিছু ছাই। মান- অভিমান ক্ষোভে নিজেই পড়ে থাকে বিস্তর স্তরে।
বাহিরের অন্ধকার জাগে মৃতদেহের মত জীবন্ত হয়ে। হালকা বাতাসে নারকেল পাতার ফাঁকে ফাঁকে কেঁপে উঠে এক নিঃসঙ্গতা। মুহূর্ত অতিক্রান্ত হয়ে যায়, ঘন ঘন পলক পড়তে থাকে চোখের। দৃষ্টি মেলে আকাশে, অনন্ত শূন্যে চন্দ্রলোকের পথিক হেঁটে চলে আর আশ্রয় চায় প্রকৃতির কাছে, ভুলে থাকতে চেষ্টা করে গোপন বেদনার ভার।
চন্দ্রলোকের পথে এক মানবী অপেক্ষারত ছিল। উত্ক্ষিপ্ত অভিমান হতে সরে আসে পথিক। সকল ভাবনায় সে খুঁজে পাবে কোনো এক মানবীর শব্দাতীত অক্ষয় যোগসূত্র বিন্দু।
-অপরিচিত মানবী
০৫/০২/১৩
No comments:
Post a Comment